দোহারে ডাকাতি
দোহারে ডাকাতি!
দোহারের চরকুসাই গ্রামে গত মঙ্গলবার গভীর রাতে শেখ সামাদের বাড়িতে অজ্ঞাত ডাকাত দলের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঐ বাড়ির কর্তা শেখ সামাদ ও তার ছেলে শেখ নয়ন কে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। গুরুত্বর আহত শেখ নয়নকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। লুুট করা হয়েছে বাড়িতে থাকা ১টি ল্যাপটপ, ৬টি মোবাইল ফোন ও একটি এটিএম কার্ড এবং নগদ আড়াই লাখ টাকা। দোহার থানার চর মোহাম্মদপুর ফাঁঁড়ির টহল পুুলিশের দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে ডাকাতদল পালিয়ে যায়।
শেখ সামাদের কলেজ পড়ুয়া ছোট মেয়ে জানান, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে বসতঘরে পিছনের লোহার দরজা ভেঙে ৪ ডাকাত ঘরে প্রবেশ করে। ঘরে ঢুকেই নয়নকে খুঁঁজে বের করে। পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নয়নকে কুপিয়ে জখম করে। শেখ সামাদ দুুর্বৃত্তদের থামাতে গেলে তাকেও কোপায়। ঘরের সবাইকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে একটি কক্ষে আটকে রাখে। সেখানে তাদের মানসিক ও শারিরিকভাবে নির্যাতন চালায়। পরে ঘরের আসবাবপত্র ভেঙে লুুটপাট করে দুুুর্বৃৃৃত্তরা। ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে চর মোহাম্মদপুর ফাঁঁড়ির টহল পুুলিশের দল ঘটনাস্থলে এগিয়ে হলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পুুলিশ আহতদের উপজেলা স্বাাস্থ্য কমপ্øেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন। চিকিৎসক তাক্ষণিক নয়নকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। সেখান থেকে পিজি হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।
দোহার থানার চর মোহাম্মদপুর ফাঁঁড়ির টহল পুুলিশের দলের দায়িত্বে থাকা উপপরিদর্শক দিনেশ ঘোষ হামলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহন করা হচ্ছে।
দোহারের চরকুসাই গ্রামে গত মঙ্গলবার গভীর রাতে শেখ সামাদের বাড়িতে অজ্ঞাত ডাকাত দলের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঐ বাড়ির কর্তা শেখ সামাদ ও তার ছেলে শেখ নয়ন কে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। গুরুত্বর আহত শেখ নয়নকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। লুুট করা হয়েছে বাড়িতে থাকা ১টি ল্যাপটপ, ৬টি মোবাইল ফোন ও একটি এটিএম কার্ড এবং নগদ আড়াই লাখ টাকা। দোহার থানার চর মোহাম্মদপুর ফাঁঁড়ির টহল পুুলিশের দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে ডাকাতদল পালিয়ে যায়।
শেখ সামাদের কলেজ পড়ুয়া ছোট মেয়ে জানান, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে বসতঘরে পিছনের লোহার দরজা ভেঙে ৪ ডাকাত ঘরে প্রবেশ করে। ঘরে ঢুকেই নয়নকে খুঁঁজে বের করে। পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নয়নকে কুপিয়ে জখম করে। শেখ সামাদ দুুর্বৃত্তদের থামাতে গেলে তাকেও কোপায়। ঘরের সবাইকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে একটি কক্ষে আটকে রাখে। সেখানে তাদের মানসিক ও শারিরিকভাবে নির্যাতন চালায়। পরে ঘরের আসবাবপত্র ভেঙে লুুটপাট করে দুুুর্বৃৃৃত্তরা। ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে চর মোহাম্মদপুর ফাঁঁড়ির টহল পুুলিশের দল ঘটনাস্থলে এগিয়ে হলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পুুলিশ আহতদের উপজেলা স্বাাস্থ্য কমপ্øেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন। চিকিৎসক তাক্ষণিক নয়নকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। সেখান থেকে পিজি হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।
দোহার থানার চর মোহাম্মদপুর ফাঁঁড়ির টহল পুুলিশের দলের দায়িত্বে থাকা উপপরিদর্শক দিনেশ ঘোষ হামলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহন করা হচ্ছে।



কোন মন্তব্য নেই